অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা - ১০ ঔষধি গুনাগুন জানুন বিস্তারিত

 

অর্জুন গাছ - অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা কি? অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা? আপনারা অনেকেই এরকম প্রশ্ন করে থাকেন।আজকে আমি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের অর্জুন গাছ সম্পর্কিত সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিব।আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অর্জুন গাছের ব্যাপক কদর রয়েছে। 


ফিচার ইমেজ ০১  


অর্জুন গাছ মূলত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে পাওয়া যায়। ঔষধি গুনাগুনের ভরপুর অর্জুন গাছ আমাদের পরিবেশের চারপাশে দেখা যায়। বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকা, আর একটা ডাক্তার থাকা সমান কথা। তাহলে বুঝতেই পারছেন অর্জুন গাছের উপকারিতা কতটুকু। চলুন দেরি না করে অর্জুন গাছের নানা উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নি। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা 

অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রকৃতিতে অনেক গাছ-গাছালি আছে যা মানবজাতির মঙ্গল সাধন করে। এর মধ্যে অর্জুন গাছ অন্যতম। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে সাধারণত অর্জুন গাছ দেখা যায়। প্রাচীন ভারতে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার ছিল। এখনোও অর্জুন গাছ আমাদের নানা রোগের মহাঔষধ। চলুন আমরা জেনে নেই অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। 

উপকারিতা 

  • অর্জুন গাছের ছাল হৃদরোগের মহা ঔষধ। অর্জুন ছালে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রাকৃতিক গুণাবলী থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। 
  •  অর্জুন ছাল শ্বাসকষ্ট সমস্যা দূর করে। এটি শ্বাসনালী কে পরিষ্কার ও সুস্থ রাখে। 
  • কাশি নিরাময়ে অর্জুন ছাল অনেক কার্যকরী। অর্জুন সালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কাশি কে দূর করে। 
  • অর্জুন গাছের ছাল প্রতিদিন সকালে অথবা সন্ধ্যায় পানির সাথে মিশিয়ে পান করলে মেদ জনিত সমস্যা দূর হয়ে যায়। এমনকি মাত্র এক মাসের মধ্যে আপনি এর ফলাফল অনুভব করতে পারবেন।
  • অর্জুন গাছের ছাল মুখের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে। অর্জুন ছাল, বাদাম, হলুদ ও কর্পূর সমান পরিমাণে মিশিয়ে পেস্ট করে মুখে লাগালে সমস্ত দাগ দূর হয়ে যায়। 
  • অর্জুন গাছের ছাল প্রসাবের বাধা দূর করে। এজন্য অর্জুন গাছের ছাল পেস্ট করে নিন। তারপর পেস্ট করা ছাল দুইটা পানির সঙ্গে মিশিয়ে ফুটানো আরম্ভ করুন। যখন পানি অর্ধেক হয়ে যাবে।তখন নামিয়ে নিন। এভাবে দিনে যেকোনো সময় একবার করে খেয়ে নিন। দেখবেন আপনার প্রস্রাব বাধা থাকবে না।

অপকারিতা 

  • গর্ভাবস্থায় অর্জুন গাছের ছাল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। যদি খেতে হয় তাহলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন
  • যাদের সুগারে সমস্যা আছে। তারা অর্জুন গাছের ছাল খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 
  •  বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে অর্জুন ছাল খেতে হবে। না হলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি হতে পারে। 


মহাগুনে গুণান্বিত অর্জুন ছাল মানবজাতির কল্যাণস্বরূপ। অর্জুন গাছের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা। কিন্তু এর অপকারিতা নেই বললেই চলে। তাই আমরা অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহারের পূর্বে ভালো আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করব। 

অর্জুন গাছ কি? কোথায় পাওয়া যায়?

নানা গুণে গুণান্বিত অর্জুন গাছের নাম আপনারা অনেকে শুনে থাকবেন। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন অর্জুন গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে। প্রাচীন ভারতে অর্জুন গাছ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বর্তমানেও আছে। অর্জুন গাছ লম্বায় প্রায় ৫০ মিটারের বেশি হয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ হাতিশুর গাছের শিকড়ের উপকারিতা জেনে নিন

এর পাতা দেখতে পেয়ারা গাছের মতো। কিন্তু পেয়ারা পাতার থেকে আকারে অনেকটা বড় ও অনেকটা শক্ত। এর ফল হয়। দেখতে কিছুটা কামরাঙ্গা ফলের মত। মূলত অর্জুন গাছের ছালই আয়ুর্বেদিক  চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

এশিয়া মহাদেশের মোটামুটি অনেক দেশেই অর্জুন গাছের দেখা মিলে। সাধারণত এই গাছ বনের ধারে, নদীর পাড়ে, রাস্তার পাশে জন্মতে দেখা যায়। বলা হয়ে থাকে যদি কারো বাড়িতে একটি অর্জুন গাছ থাকে, তাহলে তার বাড়িতে একটা ডাক্তার আছে। বুঝতেই পারছেন অর্জুন গাছকে বিশেষজ্ঞরা কতটা মর্যাদা দিয়েছেন। 

অর্জুন গাছের ১০ ঔষধি গুনাগুন জেনে নিন 

অর্জুন গাছের ছাল আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় অনেক ব্যবহার হয়। কারণ অর্জুন গাছের ছালে রয়েছে অনেক ঔষধি গুনাগুন। আজকে আমরা অর্জুন গাছের দশটি ঔষধি গুনাগুন নিয়ে আলোচনা করব চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। 

  • অর্জুনের ছাল থেকে তৈরি ওষুধ হৃদরোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এটি হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
  • অর্জুন গাছের ছালে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিফাঙ্গাল থাকে। যা চর্ম রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এবং চর্মরোগ একদম থেকে ঠিক হয়ে যায়।
  • অর্জুন গাছের ছালে থাকা প্রাকৃতিক গুণাবলীর জন্য রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ থাকে। এছাড়াও রক্তকে পরিষ্কার করে ও রক্ত থেকে টক্সিন দূর করে।  
  • অর্জুন ছাল মুখের ফোসকা দূর করতে সাহায্য করে। অর্জুন গাছের ছাল পেস্ট করে নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে নিন। এরপর ফুসকায় লাগান। দেখবেন একটু পর সেরে গেছে।
  • প্রস্রাবের বাধা দূর করতে অর্জুন সালের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। 
  • শরীরের প্রদাহ দূর করতে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। এতে থাকা ঔষধি গুনাগুন শরীরের প্রদাহ হ্রাস করে।
  • ডায়াবেটিস সমস্যার উপশমে অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার করা হয়। 
  • শরীরের ওজন কমাতে অর্জুন গাছের ছাল ব্যাপক কার্যকারী। এটি ব্যবহারে মাত্র এক মাসের মধ্যে আপনার ওজন অনেকটা কমে যাবে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে অর্জুন গাছের ছাল পেস্ট করে ব্যবহার করতে হয়। এতে ত্বক যেমন উজ্জ্বল থাকে তেমনি ত্বকের দাগ দূর হয়ে যায়।
  • অর্জুন গাছের ছালকে কাশির যম বলা হয়। এতে এতই গুণাবলী আছে যে, মাত্র এক থেকে দুইবার সেবন করার মাধ্যমে কাশি নিরাময় হয়ে যায়। 

অর্জুন গাছের ছালের উপকারিতা     

অর্জুন গাছের মধ্যে অনেক ঔষধি গুনাগুন থাকায় গবেষকরা একে মহা ঔষধ বলে আখ্যায়িত করেছে।অর্জুন গাছের ফুল ও ফল হয়। ফল দেখতে কামরাঙ্গা ফলের মত। আর পাতা পেয়ারা গাছের পাতার মতো দেখতে। কিন্তু অর্জুন গাছের ফুল, ফল ও পাতা কোন কিছুতেই তেমন ঔষধি গুনাগুন নেই। অর্জুন গাছের ছালে রয়েছে নানা রকম ঔষধি গুনাগুন। 


ফিচার ইমেজ ০২ 


অর্জুন গাছের ছালের অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন; ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানো, হৃদরোগ থেকে মুক্তি,  প্রস্রাব জ্বালাপোড়া কমানো, প্রস্রাব বাধা থেকে মুক্তি, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, শরীরের ওজন কমানো, চুল পড়া কমানো ছাড়াও  অন্যান্য নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি দেয়। 

অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার নিয়ম

যেহেতু অর্জুন ছাল অনেক মহামূল্যবান ভেষজ ঔষধ। আমাদের নানারকম অসুখ হলে আমরা এই অর্জুন সালের গুরা খেয়ে থাকি। তবে এই অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা প্রবাদ আছে, নিয়মে ওষুধ আর অনিয়মে বিষ। তাই নিয়ম মেনে অর্জুন গাছের ছালের গুড়া খাওয়া উচিত। চলুন আজকে জেনে নিব এটা খাওয়ার নিয়ম। 

অর্জুন গাছের ছালের গুঁড়ো পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যাবে। আবার কেউ চাইলে দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারে। এক্ষেত্রে দুধ অথবা পানির সাথে অর্জুন গাছের ছালের গুড়া মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। এরপর ছাঁকনি দিয়ে থেকে খেয়ে ফেলুন। একজন ব্যক্তি সপ্তাহে 500 গ্রাম অর্জুন গাছের খালের গুড়া খেতে পারবে। তবে সবচেয়ে ভালো হয়। যদি কোন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা যায়। 

 হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে অর্জুন ছালের ব্যবহার

অর্জুন গাছের ছালে রয়েছে নানারকম ঔষুধি গুনাগুন। যা আমাদের বিভিন্ন রকম রোগের সমাধান দিয়ে থাকে। এর মধ্যে সবচেয়ে যে রোগের জন্য বেশি কার্যকরী তা হল হৃদরোগ। বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এছাড়াও হৃদরোগে অনেক ব্যক্তি মারা যাচ্ছে। তাই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে আজ আমরা অর্জুন ছালের ব্যবহার সম্পর্কে জানব।

আরও পড়ুনঃ বাসক পাতার ১০টি উপকারিতা ও ঔষধি গুনাগুন

অর্জুন ছালের সাথে বন্য জ পেঁয়াজ সমান পরিমাণে মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এরপর দুধের সাথে মিশিয়ে খেয়ে নিন। এক্ষেত্রে হাফ চা চামচ বানানো পেস্ট ব্যবহার করতে হবে। এভাবে টানা তিন মাস হৃদরোগী কে খাওয়ালে, হৃদরোগ সম্পর্কিত নানারকম রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও এটি সেবনে শারীরিকভাবে অনেকটা সুস্থ থাকা যায়। 

চর্বী ও মেদ কমাতে অর্জুন ছালের ব্যবহার 

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা অর্জুন ছালকে মহা ওষুধ বলে বিবেচিত করেছে। অর্জুন ছালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও  এন্টিফাঙ্গাল মানব দেহের নানারকম রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এরই মধ্যে অনেকেই আছি যাদের চর্বী ও মেদ কোনভাবেই কমাতে পারছিনা। তারা চাইলে অর্জুন গাছের ছাল সঠিকভাবে সেবনের মাধ্যমে চর্বি ও মেদ কমাতে পারেন। 

চলুন জেনে নেই এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে। অর্জুন গাছের ছাল গুড়া করে পানির সাথে সমপরিমাণে মিশিয়ে নিন। সকালে অথবা বিকালে এই পানি পান করুন। এতে আপনার মেদ ও চর্বি কমে যাবে।এমনকি মাত্র এক মাসের মধ্যে আপনি আপনার ওজন হ্রাস অনুভব করতে পারবেন। 

ত্বকের পরিচর্যায় অর্জুন ছালের ব্যবহার

অর্জুন গাছের ছালে অনেক ঔষধি গুন আছে। অর্জুন গাছের ছালে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ওই অ্যান্টি ফাংগাল নানা রকম রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। আমাদের অনেকেরই ত্বকে নানা রকম ফুসকুড়ি, ফোসকা, ব্রণ, কালো দাগ পড়ে যায়। আমরা নানারকম টোটকা ব্যবহার করেও কোন ফল পাই না। কিন্তু আজ আমি আপনাদেরকে ত্বকের পরিচর্যায় অর্জুন ছালের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করব। 


ফিচার ইমেজ ০৩ 


অর্জুন গাছের ছালে থাকা এন্টিফাঙ্গাল, যা ছত্রাক নিরাময়ে অনেক উপকারী। অর্জুন গাছের ছাল, বাদাম, হলুদ ও কর্পূর সমান পরিমাণে মিশিয়ে পেস্ট করে নিন। এরপর ত্বকের ক্ষতস্থানে বানানো পেস্টটি লাগান। দেখবেন অল্প কিছুদিনের মধ্যে সমস্ত দাগ মুছে যাবে। আপনাদের ত্বক তার আসল উজ্জ্বলতা ফিরে পাবে। 

অর্জুন ছালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জেনে নিন

অর্জুন গাছের ছালে নানা রকম ঔষধি গুনাগুন রয়েছে। এটি আমাদের নানা রকম রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এর পরও অর্জুন গাছের ছালের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এর মূল কারণ হলো, সঠিকভাবে ব্যবহার না করা এবং ব্যবহার মাত্রা না জানা। 

গর্ভবতী মায়েদের গর্ভাবস্থায় অর্জুন গাছের ছাল ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। আবার তাদের শরীরে সুগার বেশি। তারা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অর্জুন ছাল ব্যবহার করুন। এছাড়াও অন্য কোন ঔষধের পাশাপাশি অর্জুন গাছের ছাল একই সাথে সেবন করা যাবে না। 

সুতরাং উপরোক্ত আলোচনা থেকে বোঝা গেল যে, প্রত্যেকটা ভালো জিনিসেরই কিছু না কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেই। তবে আমরা যদি সতর্ক হই। তাহলে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এজন্য আমাদের ভেষজ ঔষধ ব্যবহার করার পূর্বে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। 

 লেখকের মন্তব্য জেনে নিন

আপনারা যদি উপরোক্ত আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন। তাহলে আপনার অলরেডি বুঝে গেছেন অর্জুন গাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাই আপনাদের নতুন করে আর কিছু জানানোর নেই। 

তবে আমার মন্তব্য থাকবে, যদি কেউ অর্জুন গাছের ছাল সেবন করতে চায়। তাহলে অবশ্যই তাকে সঠিক নিয়মে, সঠিক মাত্রায় সেবন করতে হবে। সব থেকে ভালো হয় যদি কোন ভালো আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া যায়। 

উপরের আর্টিকেলটিতে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে। তাহলে অবশ্যই আপনারা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আর আপনাদের কাছে যদি মনে হয় কোন কিছু ভুল হয়েছে বা কোন কিছু যুক্ত করা দরকার।তাহলে কমেন্ট বক্সে অবশ্যই লিখে জানাবেন। এতে করে আমি পরবর্তী আর্টিকেলগুলোতে যেন এরকম ভুল না হয় সেদিকে খেয়াল রাখব। এবং আপনাদের কাছে আরও নির্ভুল আর্টিকেল উপস্থাপন করব। 









































































এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

gotechbd এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url